দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সতর্ক আছে সেনাবাহিনী
.jpg&w=315&h=195)
ডুয়া নিউজ: দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও কেপিআইয়ে হামলা ও নাশকতা প্রতিরোধ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বিত কাজ করছে। সেনা সদরের কর্নেল-স্টাফ কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান জানিয়েছেন, এ বিষয়ে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে নিয়মিত পর্যালোচনা করা হয়।
তিনি বলেন, সচিবালয়ে আগুনের ঘটনার তদন্ত হবে। তদন্ত হলে আগুন লাগার কারণ জানা যাবে। সেখানে সেনাবাহিনী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের’ আওতায় মোতায়েন করা সেনাবাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সরকারের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা তথা সচিবালয়ে নাশকতা কিংবা আগুনের ঘটনা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সেনাবাহিনীর এই কর্মকর্তা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন, ঘটনাটি মাত্র ঘটেছে। বিস্তারিত তথ্য এখনও আমরা পাইনি। তবে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী কাজ করছে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে কর্নেল ইন্তেখাব বলেন, সেনাবাহিনী কতদিন মাঠে দায়িত্ব পালন করবে, সেটা সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়। সরকারের সিদ্ধান্তে সেনাবাহিনী শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে। সুতরাং সরকারের সিদ্ধান্তেই সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করা হবে।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় চাপ নেয়ার জন্যই সেনাবাহিনী প্রশিক্ষণ নিয়েছে। তবে অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বিতভাবে সেনাবাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে।
কক্সবাজারে এলাকায় নিরাপত্তা ঝুঁকি আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সার্বভৌমত্বের নিরাপত্তা নিয়ে কোনও ঝুঁকি এই মুহূর্তে নেই। ওই এলাকায় সেনাবাহিনীর সবসময় সতর্ক অবস্থায় কাজ করছে। যদি কখনও নিরাপত্তা ঝুঁকি আসে তখন সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সেনাবাহিনী প্রস্তুত আছে। তাছাড়া রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নিয়ে বিজিবি এবং কোস্টগার্ডসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো কাজ করছে।
বান্দরবানে ত্রিপুরাদের ওপর হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হয়েছে। অন্য কোনও কারণ ছিল না।’
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলার ক্ষেত্রে অনেক ঘটনা ঘটছে, তবে অবনতি হয়নি। এক্ষেত্রে পুলিশসহ অন্যান্যদের সঙ্গে সমন্বয় করে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সহনশীল রাখতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে সেনাবাহিনী।
ঢাকা সেনানিবাসের বনানী অফিসার্স মেসে আয়োজিত সেনা সদরের এই ব্রিফিংয়ে কর্নেল স্টাফ কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীর কার্যক্রম নিয়ে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বিগত এক মাসে ২৮ নভেম্বরের পর থেকে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ২৮-টি অবৈধ অস্ত্র এবং ৪২৪ রাউন্ড গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে।
এই সময়ে দেশের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে (মূলত গাজীপুর, আশুলিয়া ও সাভার এলাকায়) ৬৭টি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং ধরনের পরিস্থিতি থেকে উদ্ভূত ১৩বার মূল সড়ক অবরোধ নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে এবং কারখানাগুলোকে চালু রাখার জন্য মালিকপক্ষ, শ্রমিকপক্ষ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, শিল্পাঞ্চল পুলিশ, বিজিএমইএ-সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ফলশ্রুতিতে বর্তমানে দেশের ২,০৯৩টি গার্মেন্টস কারখানার মধ্যে ১টি ব্যতীত সকল কারখানাই চালু রয়েছে।
শিল্পাঞ্চল ছাড়াও সেনাবাহিনীর সদস্যরা বিগত এক মাসে ৪৫টি বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। যার মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত ঘটনা ছিল ৫টি, সরকারি সংস্থা বা অফিস সংক্রান্ত তিনটি, রাজনৈতিক কোন্দল সাতটি এবং অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের ঘটনা ছিল ৩০টি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল গত ১৮ ডিসেম্বর টঙ্গীতে ইজতেমার মাঠে অবস্থানকে কেন্দ্র করে তাবলীগ জামাতের দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষ প্রশমন করা। যেখান থেকে পরবর্তী সময়ে সেনাসদস্যরা ৯২ জন শিশু ও ৬৬ জন আক্রান্ত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে। এছাড়া ১৯ ডিসেম্বর কেরাণীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টার ঘটনায় সেনাবাহিনীর সদস্যরা পুলিশকে প্রত্যক্ষ সহায়তা প্রদান করে।, যার ফলে কোনও দুর্ঘটনা ছাড়াই দ্রুত ঘটনাটি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
বিগত এক মাসে যৌথ অভিযানে ২০০ জন মাদক ব্যবসায়ী অথবা মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অবৈধ মাদকদ্রব্য, যেমন: ইয়াবা, ফেনসিডিল, অবৈধ মদ ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত এক হাজার ৪০৫ জন ব্যক্তিকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সারা দেশে সদ্যসমাপ্ত খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের বড়দিন উৎসব যেন নিরাপদে পালিত হতে পারে।, সেজন্য সেনাবাহিনী অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে দায়িত্ব পালন করেছে। দেশব্যাপী মোট ৪ হাজার ২৪১টি গীর্জায় কোন দুর্ঘটনা ছাড়াই বড়দিন উৎসব পালিত হয়েছে।
এসব কাজের পাশাপাশি সেনাবাহিনী দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা, বিদেশি কূটনীতিক ব্যক্তি ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা, এবং কক্সবাজার জেলায় এফডিএমএন ক্যাম্প এলাকার নিরাপত্তা বিধান করার দায়িত্বও সার্বক্ষণিকভাবে পালন করে যাচ্ছে।
কর্নেল ইন্তেখাব বলেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভিন্ন সময়ে যারা আহত হয়েছেন, তাদের সুচিকিৎসার জন্য সেনাবাহিনী অদ্যাবধি মোট ৩ হাজার ৫৮৯ জনকে দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। যার মধ্যে ৩৬ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হুসেন, যিনি অসুস্থ হয়ে রংপুর সিএমএইচ-এ চিকিৎসাধীন ছিলেন। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ১০ ডিসেম্বর তাকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়। তিনি বর্তমানে ঢাকা সিএমএইচের এইচডিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন এবং তার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।
দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশের জনগণের জানমাল এবং রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা প্রদানসহ সার্বিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সম্মানিত সেনাবাহিনী প্রধানের দিকনির্দেশনাকে অনুসরণ করে দেশের ৬২টি জেলায় সেনাসদস্যরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন সংস্থা, গণমাধ্যম এবং সাধারণ জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করছে। এই সমন্বয় ও পারস্পরিক সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করে কর্মধারা অব্যাহত রাখতে সেনাবাহিনী অঙ্গীকারাবদ্ধ।
পাঠকের মতামত:
- এক দেশের ২৫০ জনের বেশি কর্মকর্তার ওপর মার্কিন নিষে'ধাজ্ঞা
- স্বর্ণের দামে ইতিহাস
- এবার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
- সমালোচনার মুখে আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল; জানালেন প্রতিক্রিয়া
- জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ
- ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
- হেরেও বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশ
- নিউজিল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ; টিউশন ফি, আর্থিক সহায়তাসহ নানান সুবিধা
- আ.লীগকে শুধু নিষিদ্ধের দাবি তুললে হবে না: পোস্ট শেয়ার হাসনাতের
- বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- মরিশাস-বাংলাদেশের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সেবা চালু
- সাংবাদিকের বাবাকে 'মিথ্যা' মামলায় গ্রেফতারের প্রতিবাদ ও মুক্তির দাবি
- কারাগারে ‘অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর কক্ষ’ চালু করল যে দেশে
- ইন্টারনেট প্রাপ্তিকে নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- পণ্য পরিবহনে আকাশপথের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে চাচ্ছে বাংলাদেশ
- ‘হাসিনাশূন্য বাংলাদেশ তাদের জন্য খুবই মনোব্যাথার কারণ’
- অনিশ্চয়তার মুখে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্বপ্ন
- গুলশান কারো নিজস্ব সম্পত্তি না: ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে বিক্ষোভ
- অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
- মে মাসে তফসিল ঘোষণা, জুনে ডাকসু নির্বাচন
- যাদেরকে ভিসা না দিয়ে উল্টো আইনি ব্যবস্থা নেয় যুক্তরাষ্ট্র
- ‘নির্বাচন হবে, কিন্তু তার আগে বিচার ও সংস্কার দৃশ্যমান করতে হবে’
- আমরা কাজ করছি, রাজনৈতিক বাকোয়াজ করছি না: ঢাবি উপাচার্য
- অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চক্রান্ত
- রাজধানী থেকে আ.লীগ-ছাত্রলীগের আরও ৬ নেতা গ্রেপ্তার
- এবার দেশব্যাপী মহাসমাবেশের ঘোষণা
- সায়মা ওয়াজেদ আ.লীগের পরবর্তী সাধারণ সম্পাদক? জানা গেল সত্যতা
- ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এই সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
- ভারতের ‘র’ এর ঢাকার স্টেশন চিফের নাম প্রকাশ
- রাষ্ট্র কাঠামোর গুণগত পরিবর্তনের পথ তৈরির আহ্বান এনসিপির
- ঢাবি মার্কেটিং অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
- বিয়ে করেননি নরেন্দ্র মোদি, কারণ কী?
- প্রধান উপদেষ্টার প্রস্তাবে বিএনপির ‘না’
- অপহৃত চবি শিক্ষার্থীদের উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত
- মার্কিন স্টুডেন্ট ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন, শিক্ষার্থীদের উদ্বেগ
- ‘আজ থেকে সর্বনিম্ন ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা’
- হুমকিতে বৃহত্তর ভারতের অস্তিত্ব, সতর্ক করলেন বিশ্লেষকরা
- ইন্টারপোলে শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারিতে আবেদন
- জানা গেল ‘প্রথম বঙ্গবন্ধু’র নাম, নতুনভাবে মূল্যায়নের দাবি
- বদলাচ্ছে যুদ্ধের ধরন, নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান
- নতুন দুই বেঞ্চ আপিল বিভাগে
- সৌদি আরবে ভবন থেকে পড়ে বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু
- জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
- দিল্লিতে ভবন ধস, ধ্বংসস্তূপে আটকা বহু
- সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে আবহাওয়া
- বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে পাকিস্তানের মুখোমুখি বাংলাদেশ
- রাশিয়ায় চাকরির প্রলোভনে যুদ্ধে, প্রাণ হারালেন আশুগঞ্জের যুবক
- পুরোনো শত্রু মিত্রে পরিণত হওয়ার অনেক উদাহরণ আছে : উপ-প্রেস সচিব
- ‘ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার’
- আইএমএফের কিস্তি অনিশ্চিত, তবে মরিয়া নয় বাংলাদেশ: অর্থ উপদেষ্টা
- পুনরায় হবে ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা
- ৮ এপ্রিলের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ ঢাবির
- বৃত্তির জন্য আবেদন আহ্বান করলো ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, শেষ সময় ২৫ ফেব্রুয়ারি
- ভিসা ছাড়াই ৩৯ দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা
- তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা নাহিদ
- বিশ্ব র্যাঙ্কিং-এ প্রথমবারের মতো স্থান পেলো ঢাবির ৯ বিভাগ
- ঢাবি রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
- ১৭২ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছেন তিন কোম্পানির উদ্যোক্তারা
- প্রথম বর্ষের সকল শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- শেয়ারবাজারের ৮ কোম্পানিতে বিদেশিদের সর্বোচ্চ বিনিয়োগ
- ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে মুক্তি পেল ৯ কোম্পানির শেয়ার
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
- লন্ডনে আওয়ামী লীগের পালানো মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের ইফতার
- বিশ্বব্যাংকে ইন্টার্নশিপের সুযোগ; ঘণ্টাপ্রতি বেতন
- শেয়ারবাজারে ৬ কোম্পানির শেয়ার কিনেছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা