শোডাউনের টাকার উৎস্য নিয়ে জারার চিঠি; জবাব দিলেন সারজিস

ডুয়া নিউজ : সম্প্রতি উড়োজাহাজে চড়ে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর গিয়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। পঞ্চগড়ের উদ্দেশ্যে বাকি ১০০ কিলোমিটার পথের মধ্যে অর্ধেকটা পাড়ি দিয়েছেন শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে। রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব পাওয়ার পর বাড়ি ফেরার পথে ‘শোডাউন’ দিয়েছেন পঞ্চগড়ের আটোয়ারীর ছেলে সারজিস আলম। এটা নিয়ে রাজনৈতিক থেকে শুরু করে সর্বমহলে শুরু হয়েছে আলোচনা। এমনকি এনসিপির নেত্রী তাসনিম জারাও এটা নিয়ে কথা বলেছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে খোলা চিঠি আকারে সারজিসকে এই শোডাউনের টাকার উৎস্য নিয়ে জাতির সামনে নিজের অবস্থান তুলে ধরার আহ্বান জানান।
চিঠিতে তাসনিম জারা লেখেন, “প্রিয় সারজিস, আমি এই চিঠিটি লিখছি আমাদের দলের একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, দলের নীতিগত অবস্থান ও স্বচ্ছতার প্রশ্ন থেকে। সম্প্রতি তোমার নিজ জেলায় শতাধিক গাড়ির একটি বড় বহর নিয়ে প্রবেশ করায় জনগণের মনে যৌক্তিকভাবেই কিছু প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
তুমি কিছুদিন আগেই প্রকাশ্যে বলেছিলে, ‘আমার আসলে এই মুহূর্তে কোনো টাকা নাই। ধার করে চলতেছি। এইটাই হচ্ছে রিয়্যালিটি। আমার পকেটে মানিব্যাগও নেই।’ তোমার এই সাদাসিধে জীবনযাত্রার কথা আমাদেরকে অভিভূত করেছিল এবং জনগণের কাছে আমাদের সংগ্রামকে আরও গ্রহণযোগ্য করেছে।
কিন্তু সেই প্রেক্ষাপটে এত বড় একটি আয়োজন কীভাবে সম্ভব হলো— এর অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনা কীভাবে হয়েছে, তা নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। আমাদের দল স্বচ্ছতা, সততা ও জবাবদিহিতার ভিত্তিতে একটি নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, সে জায়গা থেকে এসব প্রশ্নের স্পষ্ট ও নির্ভরযোগ্য উত্তর দেওয়া আমাদের সবারই দায়িত্ব।
আমি আশা করি, বিষয়টি তুমি আন্তরিকতার সঙ্গে বিবেচনা করবে এবং জনগণের সামনে একটি গ্রহণযোগ্য ও পরিষ্কার ব্যাখ্যা তুলে ধরবে। এতে জনগণের কাছে দলের ভাবমূর্তি আরও শক্তিশালী হবে বলেই আমার বিশ্বাস।”
আজ মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) তাসনিম জারার পোস্টের বিপরীতে সারজিসও একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি অর্থের উৎস্য নিয়ে তার অবস্থান পরিষ্কার করেন।
জারার উদ্দেশে লেখা সারজিস আলমের পোস্টটি ডুয়া নিউজের পাঠকদে জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-
“প্রিয় তাসনিম জারা আপু,
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার খোলা চিঠির উত্তরের পূর্বে দুটি বিষয় বলতে চাই।
প্রথমত, আমাদের চিন্তা-চেতনা, ধ্যান-ধারণা থেকে সবার আগে যে বিষয়টি বাদ দিতে হবে সেটি হচ্ছে- একজন নতুন করে জাতীয় রাজনীতিতে এসেছে মানেই তার পরিবার সহায়-সম্বলহীন, অসহায়, নিঃস্ব না। বিগত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগের নেতারা চাঁদাবাজি, লুটপাট করে এসব কাজ করেছে বলে, একই কাজ করে অন্যরাও সেটা করবে বিষয়টি তেমনও নয়। আমার এ মুহূর্তে কয়েক লাখ টাকা খরচ করার সামর্থ্য নেই মানে এই নয় যে আমার পরিবার, আত্মীয়-স্বজনের সেই সামর্থ্য নেই।
দ্বিতীয়ত, কতিপয় সোশ্যাল মিডিয়া বুদ্ধিজীবী তাদের জায়গা থেকে যেভাবে রাজনীতিকে কল্পনা করেন সেটা কোনো আদর্শ পৃথিবীর চিত্র হতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো বৈচিত্র্যময় চিন্তাধারা ধারণকারী জনগণ সম্বলিত একটি দেশের এ মুহূর্তের চিত্র নয়। এমনকি বাংলাদেশের একটি জেলার রাজনৈতিক কালচারের সঙ্গে অন্য একটি জেলার রাজনৈতিক কালচারেরও পুরোপুরি মিল নেই। তাই আমার চোখের সামনে আমার আসনে যা দেখছি সেটা দিয়ে অন্য আসনেও তুলনা করা যায় না। রাজনৈতিক পরিস্থিতি, দলগত অবস্থান বিবেচনায় সেই ইকুয়েশনগুলো ভিন্ন হয়।
আমরা নতুন বন্দোবস্ত চাই। কিন্তু নতুন বন্দোবস্ত বলতে আমরা যেটা কল্পনা করি সেটা ছয় মাসের মধ্যে এপ্লাই করলে অলমোস্ট শতকরা ৯৫- এর বেশি ক্ষেত্রে জামানত হারানোর সম্ভাবনা থাকবে। তার মানে কি আমরা নতুন বন্দোবস্ত চাই না? অবশ্যই চাই।
কিন্তু সেটা কখনো ছয় মাসের ব্যবধানে ১৮০ ডিগ্রি উলটে যাবে না বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ১০% ২০% ৩০% এভাবে পরিবর্তিত হবে। এক সময় হয়ত শতভাগ নতুন বন্দোবস্ত দেখতে পাব।
ফেসবুকের রাজনীতি আর মাঠের রাজনীতি এক নয়। আপনার প্রতিপক্ষের সঙ্গে লড়াই করার জনবল এবং সামর্থ্য আপনার যদি না থাকে কিংবা আপনি দেখাতে না পারেন তাহলে মাঠের রাজনীতিতে দাঁড়ান সম্ভব নয়। অন্য নেতা তো দূরের কথা সাধারণ জনগণও আপনাকে গোনায় ধরবে না। কারণ মানুষ স্বভাবতই ক্ষমতামুখী। আমাদের যেমন নতুন বন্দোবস্তের দিকে যেতে হবে তেমনি মাঠের রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য পূর্বের যেই বন্দোবস্তগুলো চাইলেই এখনই ছুঁড়ে ফেলা সম্ভব নয় সেগুলোকেও পাশে রেখে আপাতত চলতে হবে। যেদিন সেগুলোও ছুঁড়ে ফেলার সুযোগ আসবে সেদিন সেগুলোর ছুড়ে ফেলতে হবে।
সোশ্যাল মিডিয়ার অনেক বুদ্ধিজীবী তাদের যে আইডিয়াগুলোকে বিভিন্ন ন্যারেটিভ দিয়ে স্টাবলিশ করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা দেখায়, তারা সেই প্রসেসে বাংলাদেশের এই মানসিকতার জনগণের কাছে- এই ইলেকশনে মাঠে নামলেও জামানত হারাবে, একই প্রসেসে ৫ বছর পরে ইলেকশন করলেও জামানত হারাবে।
তারা শুধু আপনার পিছেই লাগতে পারে কিন্তু কোনো প্রসেসে আপনি মাঠে ইলেকশন করে জিতে আসতে পারবেন সেগুলো আপনাকে দেখাতে পারে না কিংবা দেখালেও অনেক ক্ষেত্রে সেগুলোর মাঠের বাস্তবতা নেই।
আমরা তো অনেকেই চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, মামলা বাণিজ্য, হয়রানি এসবের বিরুদ্ধে কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেললাম। কিন্তু এই অভ্যুত্থানেরই একটি অংশ আবার ওই একই কাজগুলো করছে। আটকাতে পেরেছেন কি? পারেননি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা আপনারা অনেকে কথাও বলতে পারছি না। আর বললেও তারা সে কথাকে কানে নেয় না। কথা বলতে পারছি সেই অল্প কিছু নতুন করে চিন্তা করা মানুষের বিরুদ্ধে যারা এখনো সেই কথা বলার স্পেসটা দেয় এবং সেই কথাগুলোকে রিসিভ করে।
এবার কিছু তিক্ত কথা বলতে চাই ।বাংলাদেশের রাজনৈতিক কালচার পরিবর্তন করতে হবে ।এটা আবশ্যক। কিন্তু যতদিন না আমজনতা তাদের চিন্তাভাবনার পরিবর্তন করছে ততদিন আপনি সরাসরি নতুন চিন্তাগুলোকে বাস্তবায়ন করতে গেলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়বেন। আপনি আজকে একটি আসনে নির্বাচন করার ঘোষণা দিন। কাল থেকে সেই আসনের অসংখ্য মানুষ আপনার কাছে আসবে নানা তদবির নিয়ে আবদার নিয়ে। এর মধ্যে অনেক অনৈতিক চাওয়া থাকবে। আবার যাদের আবদার পূরণ করতে পারবেন না তারা আপনার বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করবে। অথচ তারা একটিবারও ভাববে না আপনার সেই সামর্থ্য আছে কিনা, বিষয়গুলো ন্যায় সঙ্গত কিনা। তারা শুধু নিজের স্বার্থটা ভাববে। আপনি দিলে আছে, না দিলে নাই।
তার উপর এখন আপনার কোনো অথরিটিও নাই। এক্ষেত্রে সরাসরি নতুন বন্দোবস্ত এপ্লাই করে দীর্ঘ মেয়াদে অপ্রাসঙ্গিক হওয়ার চেয়ে সাময়িকভাবে নতুন পুরনো মিশেলে এগিয়ে গিয়ে যদি আপনি একটি অথরিটি পান কিংবা নির্বাচিত হতে পারেন তখন বরং দীর্ঘমেয়াদে নতুন বন্দোবস্তের কালচার চালু করা এবং সেগুলো মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করার সুযোগ বেশি থাকবে। আমি এটাকে মন্দের ভালো মনে করি।
আর আমার এলাকায় ফেরার সময় এত গাড়ি, এত মানুষ; তাদের আকাঙ্ক্ষা এবং ভালোবাসা নিয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করবে এবং আমাকে সঙ্গ দিবে এটা আমিও কল্পনা করিনি।
আমার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং জেলার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী তাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে অর্ধেকের বেশি গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলেন। যেগুলোর ব্যয় আমাদের বহন করতে হয়নি। বাকি প্রায় ৫০ টার মতো গাড়ির ৬০০০ করে যে তিন লাখ টাকা ভাড়া দিতে হয়েছে সে টাকা দেওয়ার সামর্থ্য আমার পরিবারের আরো ৫০ বছর আগেও ছিল। এবং আমি বিশ্বাস করি অন্য কেউ না; শুধু আমার দাদা আমার জন্য যতটুকু রেখে গিয়েছেন, সেটা দিয়ে আমি আমার ইলেকশনও করে ফেলতে পারব ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ।”
পাঠকের মতামত:
- ডিসির বাংলোয় দ্বাদশ নির্বাচনে সিলমারা বিপুল ব্যালট উদ্ধার
- জেলা প্রশাসকের বাংলো থেকে বিপুল পরিমাণ সিলমারা ব্যালট পেপার উদ্ধার
- ‘ফেসবুকে বমি ছড়াবেন না’ বলে নুসরাত তাবাসসুমের স্ট্যাটাস
- প্রফেসর ইউনূসকে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান সারজিস
- ঈদযাত্রায় পদ্মা সেতুতে ১২ ঘন্টায় টোল আদায় দুই কোটি টাকা
- সরকারের ব্যবস্থাপনা ছিল দেখেই ঈদযাত্রা স্বস্তির: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রবাসীদের বিপদে ফেলছে অবৈধ লাগেজ চক্র
- ৮ এপ্রিলের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ ঢাবির
- সবার আগে ঈদের তারিখ ঘোষণা করল অস্ট্রেলিয়া
- চীনকে ভালো বন্ধু হিসেবে দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: ড. ইউনূস
- পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫: বড় পরিবর্তন, কী কী থাকছে এবারের আয়োজনে?
- পাচারকৃত অর্থ ফেরাতে গভর্নরের নজর ব্রিটেনসহ পাঁচ দেশে
- ছুটির দিনেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
- দাফনের আড়াই মাস পর ঈদ করতে বাড়ি ফিরলেন ১৪ বছরের কিশোর
- আপনার ফোনেই পাবেন ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা, জেনে নিন পদ্ধতি
- থাইল্যান্ডে মোদি-ইউনূস বৈঠক নিয়ে যা জানা গেল
- টুরিস্ট ভিসা দেয়ার বিষয়ে যা জানাল ভারতীয় দূতাবাস
- মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃত্যু মিছিল, নিহত বেড়ে ৬৯৪
- ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের
- বিশ্বজগতের শেষ কবে? জানালেন বিজ্ঞানীরা
- ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর নিয়োগ, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বাতিল
- ঈদে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদল নেতার খাবারের ব্যবস্থা
- রোজার পণ্য আমদানিতে নতুন করে যুক্ত ৩১৭ প্রতিষ্ঠান
- পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে দেখা যায় চাঁদ, জানা গেল কারণ
- বাংলাদেশে নির্বাচনী রোডম্যাপের দাবিতে অস্ট্রেলিয়ার সংসদে প্রস্তাব পাস
- প্রচণ্ড দাবদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন, থার্মোমিটারে পারদ ৪১ ডিগ্রি
- অর্থাভাবে ঢাবিতে ভর্তি অনিশ্চিত শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়ালেন যবিপ্রবি উপাচার্য
- যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ড প্রত্যাশীদের জন্য দুঃসংবাদ
- মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প; কেমন আছেন বাংলাদেশিরা!
- ঈদের আগে আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম
- মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্প; নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়াতে পারে
- ঢাকার নিরাপত্তায় অক্সিলারি ফোর্সে ৪২৬ জন নিয়োগ
- বাংলাদেশে ২.১ বিলিয়ন ডলারের চীনা বিনিয়োগ ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি
- চাকরি হারালেন রাসিকের ১২০ কর্মচারী
- মেয়র পদ পাওয়া নিয়ে সমালোচনার জবাব দিলেন ইশরাক
- চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, গুরুতর আহত চালক
- ব্যাংকক-মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা জারি
- জেলা প্রশাসকদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার ১২ নির্দেশনা
- গ্রাহকদের সুখবর দিল টেলিটক
- ভূমিকম্পে ধসে পড়ল ৩০ তলা ভবন
- ৩-৬ মাসের মধ্যে ভারতের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার শঙ্কা
- ঈদ র্যালি করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, নেতৃত্ব দেবেন উপাচার্য
- বাসায় ফিরলেন তামিম
- বিনিয়োগকারীদের মূলধন ফিরেছে ২ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা
- তাপপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক আরও দৃঢ়: ১ চুক্তি ও ৮ সমঝোতা স্মারক সই
- হিরো আলমের এমপি পদ ফিরে চাওয়ার প্রসঙ্গে যা বললেন সৈয়দ আবদুল্লাহ
- রোহিঙ্গাদের জন্য ৭৩ মিলিয়ন ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র
- গানের মানুষ আসিফ আকবরের ক্রিকেট নিয়ে আবেগঘন পোস্ট
- ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
- পুনরায় হবে ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা
- বৃত্তির জন্য আবেদন আহ্বান করলো ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, শেষ সময় ২৫ ফেব্রুয়ারি
- ৮ এপ্রিলের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ ঢাবির
- ভিসা ছাড়াই ৩৯ দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা
- তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের সুখবর দিলেন উপদেষ্টা নাহিদ
- বিশ্ব র্যাঙ্কিং-এ প্রথমবারের মতো স্থান পেলো ঢাবির ৯ বিভাগ
- ঢাবি রোকেয়া হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
- প্রথম বর্ষের সকল শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে মুক্তি পেল ৯ কোম্পানির শেয়ার
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
- লন্ডনে আওয়ামী লীগের পালানো মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের ইফতার
- বিশ্বব্যাংকে ইন্টার্নশিপের সুযোগ; ঘণ্টাপ্রতি বেতন
- ঢাবি অ্যালামনাই সদস্যদের জন্য ৫ হাসপাতালে ডিসকাউন্ট সুবিধা
- ঢাবির গ্রাফিক্স ডিজাইন বিভাগের ‘গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ফ্রিল্যান্সিং’ কোর্সের রেজি. শুরু
- নিউ মার্কেট এলাকায় ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- ডিসির বাংলোয় দ্বাদশ নির্বাচনে সিলমারা বিপুল ব্যালট উদ্ধার
- ‘ফেসবুকে বমি ছড়াবেন না’ বলে নুসরাত তাবাসসুমের স্ট্যাটাস
- প্রফেসর ইউনূসকে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান সারজিস
- ঈদযাত্রায় পদ্মা সেতুতে ১২ ঘন্টায় টোল আদায় দুই কোটি টাকা
- সরকারের ব্যবস্থাপনা ছিল দেখেই ঈদযাত্রা স্বস্তির: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রবাসীদের বিপদে ফেলছে অবৈধ লাগেজ চক্র
- চীনকে ভালো বন্ধু হিসেবে দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: ড. ইউনূস
- পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫: বড় পরিবর্তন, কী কী থাকছে এবারের আয়োজনে?
- ছুটির দিনেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
- দাফনের আড়াই মাস পর ঈদ করতে বাড়ি ফিরলেন ১৪ বছরের কিশোর
- থাইল্যান্ডে মোদি-ইউনূস বৈঠক নিয়ে যা জানা গেল
- টুরিস্ট ভিসা দেয়ার বিষয়ে যা জানাল ভারতীয় দূতাবাস
- ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের